Source LINK
‘আলোতে একা হাঁটার চেয়ে অন্ধকারে বন্ধুর হাত ধরে হাঁটা শ্রেয়’ কথাটি বলেছিলেন হেলেন কেলার। সত্যিই বন্ধু ছাড়া আমাদের একটা মুহূর্তও কাটে না। জীবনের প্রয়োজনেই মানুষ বন্ধু খুঁজে নেয়। তবে একথাও ঠিক, সব বন্ধুর গুরুত্ব সমান হয় না। জীবনের নানা বাঁকে সবচেয়ে ভালো বন্ধুটির প্রভাবই প্রবলভাবে থাকে । সবচেয়ে ভালো বন্ধুর বৈশিষ্ট্য কি? গুণ দেখে কি আর বন্ধুত্ব হয়? গুণের তালিকা করে কি বন্ধু খোঁজা যায়? না যায় না। তারপরও মানুষ মনে মনে আশা করে, সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি নির্দিষ্ট কিছু গুণের অধিকারী হবে।
বোল্ডস্কাই অবলম্বনে সবচেয়ে ভালো বন্ধুর তেমন ৮টি গুণের কথা তুলো ধরা হলো
যে কোনো বিষয় নিয়ে আপনি তার ওপর রাগ ঝাড়তে পারেন, বকাবকি করতে পারেন। এতে সম্পর্কে চরম টানাপোড়েনও দেখা দিতে পারে। কিন্তু যখন বুঝবেন ভুলটা আসলে আপনারই, তখন? এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো বন্ধুটির কাছে আপনার একটাই প্রত্যাশা থাকতে পারে, তাহলো আপনাকে ক্ষমা করে দেওয়ার ব্যাপরে সে ২য় বার ভাববে না।
প্রত্যেকটি মানুষই আলাদা। সবচেয়ে ভালো বন্ধু বলেই সব বিষয়ে দুজনের পছন্দের মিল থাকবে- এমনটি নাও হতে পারে। তবে আপনি পছন্দ করেন এমন যেকোনো কাজে সে আপনার পাশে থাকবে; উৎসাহও জোগাবে। যদিও কাজটি হয়তো তার ভালো লাগে না।
সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি জীবনের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছুতে সাহস ও সমর্থন দেবে। জীবনে চলার পথে আপনি লক্ষ্যচ্যুত হলে বা মনোযোগ হারিয়ে ফেললে, সে-ই আপনার দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা মনে করিয়ে দেবে। তারপরও যদি ব্যর্থ হন, সেটিকে পাত্তা না দিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর প্রেরণা জোগাবে।
আপনার যে কোনো সমস্যায় সাহায্যের প্রয়োজন হলে- নিশ্চিত থাকতে পারেন, আপনার সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি কখনোই ‘না’ বলবে না। দিন-রাতের যে কোনো সময়ে আপনার একটি মাত্র ডাকেই ছুটে আসবে।
অর্থকষ্টে পড়লে অনেক সময়ই নিজের পরিবারকেও জানানো সম্ভব হয় না। এসব ক্ষেত্রে বন্ধুটিই হবে আপনার সবচেয়ে বড় সহায়। যখনই টাকা-পয়সার ঝামলোয় পড়বেন, তার কাছে হাত পাততে পারবেন নিঃসঙ্কোচে। সে আপনাকে কখনো ফিরিয়ে দেবে না।
বন্ধুরা হলো হাতের আঙুলের মতো। আর সবচেয়ে ভালো বন্ধু হলো আপনার হাতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত আঙুল। যার ওপর আপনি আস্থা রাখতে পারেন, নির্ভর করতে পারেন। বিনিময়ে বিভিন্ন কাজে আপনার মেধার সর্বোচ্চটুকু বের করে আনতে ভূমিকা রাখবে সে।
সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি আপনাকে কখনোই জীবনের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে না। জীবনে হাতে-গোনা ৪-৫ জন মানুষ পাবেন, যারা সাফল্য-ব্যর্থতা দিয়ে আপনাকে বিচার করবে না। সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি হবে তাদের একজন।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ-গুরুত্বহীন, সার্থক-নিরর্থক যত ধরনের কথা আছে, তার পুরাটাই সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি শুনবে। কখনো বিরক্তি প্রকাশ করবে না। আপনিও মন খুলে বলতে পারবেন আপনার সব কথা।
‘আলোতে একা হাঁটার চেয়ে অন্ধকারে বন্ধুর হাত ধরে হাঁটা শ্রেয়’ কথাটি বলেছিলেন হেলেন কেলার। সত্যিই বন্ধু ছাড়া আমাদের একটা মুহূর্তও কাটে না। জীবনের প্রয়োজনেই মানুষ বন্ধু খুঁজে নেয়। তবে একথাও ঠিক, সব বন্ধুর গুরুত্ব সমান হয় না। জীবনের নানা বাঁকে সবচেয়ে ভালো বন্ধুটির প্রভাবই প্রবলভাবে থাকে । সবচেয়ে ভালো বন্ধুর বৈশিষ্ট্য কি? গুণ দেখে কি আর বন্ধুত্ব হয়? গুণের তালিকা করে কি বন্ধু খোঁজা যায়? না যায় না। তারপরও মানুষ মনে মনে আশা করে, সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি নির্দিষ্ট কিছু গুণের অধিকারী হবে।
বোল্ডস্কাই অবলম্বনে সবচেয়ে ভালো বন্ধুর তেমন ৮টি গুণের কথা তুলো ধরা হলো
ক্ষমাশীলতা
যে কোনো বিষয় নিয়ে আপনি তার ওপর রাগ ঝাড়তে পারেন, বকাবকি করতে পারেন। এতে সম্পর্কে চরম টানাপোড়েনও দেখা দিতে পারে। কিন্তু যখন বুঝবেন ভুলটা আসলে আপনারই, তখন? এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো বন্ধুটির কাছে আপনার একটাই প্রত্যাশা থাকতে পারে, তাহলো আপনাকে ক্ষমা করে দেওয়ার ব্যাপরে সে ২য় বার ভাববে না।
পছন্দকে গুরুত্ব দেবে
প্রত্যেকটি মানুষই আলাদা। সবচেয়ে ভালো বন্ধু বলেই সব বিষয়ে দুজনের পছন্দের মিল থাকবে- এমনটি নাও হতে পারে। তবে আপনি পছন্দ করেন এমন যেকোনো কাজে সে আপনার পাশে থাকবে; উৎসাহও জোগাবে। যদিও কাজটি হয়তো তার ভালো লাগে না।
লক্ষ্যচ্যুতিতে কষ্ট পাবে
সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি জীবনের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছুতে সাহস ও সমর্থন দেবে। জীবনে চলার পথে আপনি লক্ষ্যচ্যুত হলে বা মনোযোগ হারিয়ে ফেললে, সে-ই আপনার দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা মনে করিয়ে দেবে। তারপরও যদি ব্যর্থ হন, সেটিকে পাত্তা না দিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর প্রেরণা জোগাবে।
কখনো ‘না’ বলবে না
আপনার যে কোনো সমস্যায় সাহায্যের প্রয়োজন হলে- নিশ্চিত থাকতে পারেন, আপনার সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি কখনোই ‘না’ বলবে না। দিন-রাতের যে কোনো সময়ে আপনার একটি মাত্র ডাকেই ছুটে আসবে।
টাকা-পয়সার ব্যাপারে উদারতা
অর্থকষ্টে পড়লে অনেক সময়ই নিজের পরিবারকেও জানানো সম্ভব হয় না। এসব ক্ষেত্রে বন্ধুটিই হবে আপনার সবচেয়ে বড় সহায়। যখনই টাকা-পয়সার ঝামলোয় পড়বেন, তার কাছে হাত পাততে পারবেন নিঃসঙ্কোচে। সে আপনাকে কখনো ফিরিয়ে দেবে না।
আপনার মেধার সর্বোচ্চ বের করে আনবে
বন্ধুরা হলো হাতের আঙুলের মতো। আর সবচেয়ে ভালো বন্ধু হলো আপনার হাতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত আঙুল। যার ওপর আপনি আস্থা রাখতে পারেন, নির্ভর করতে পারেন। বিনিময়ে বিভিন্ন কাজে আপনার মেধার সর্বোচ্চটুকু বের করে আনতে ভূমিকা রাখবে সে।
‘কাঠগড়ায়’ দাঁড় করাবে না
সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি আপনাকে কখনোই জীবনের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে না। জীবনে হাতে-গোনা ৪-৫ জন মানুষ পাবেন, যারা সাফল্য-ব্যর্থতা দিয়ে আপনাকে বিচার করবে না। সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি হবে তাদের একজন।
সব কথা শুনবে
আপনার গুরুত্বপূর্ণ-গুরুত্বহীন, সার্থক-নিরর্থক যত ধরনের কথা আছে, তার পুরাটাই সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি শুনবে। কখনো বিরক্তি প্রকাশ করবে না। আপনিও মন খুলে বলতে পারবেন আপনার সব কথা।
No comments:
Post a Comment